• +8801614627273
  • bestbazaarbdinfo@gmail.com

আমাদের অফিস এখন Shyamoli mobile market Shop No-11/B. Open time :- 10.00 AM to 10.00 PM “ সম্মানিত স্যার ও ম্যাম,আমরা অতি দক্ষতার সাথে আপনার বাসায় এসে এই সকল সেবা দিয়ে থাকি অতি ক্ষুদ্র মূল্যে ‘’ আমাদের সার্ভিস এরিয়াঃ- কল্যানপুর , শ্যামলী , আদাবর , মোহাম্মদপুর । Register Now!

M/S. HOMEO PHARMACY

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ ও চিকিৎসা একটি প্রাচীন ও জনপ্রিয় এই উপমহাদেশে। হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা এতো জনপ্রিয়তা পেয়েছে কারণ এর কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
এলোপ্যাথিক চিকিৎসার আগে মানুষ হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা, হারবাল চিকিৎসা ও ভেষজ চিকিৎসার উপর নির্ভরশীল ছিল।
ডঃ হ্যানিমেনের হাত ধরে আজ এই চিকিৎসা পদ্ধতি অনেক উন্নত ও আধুনিক রুপে নিজেকে নিয়ে গিয়েছে। সরকারি মেডিকেল কলেজের মতো করে এই খাতেও গড়ে উঠেছে অনেক প্রতিষ্ঠান। হামদাদ হারবাল চিকিৎসা ও ভেষজ চিকিৎসার জন্য রয়েছে অনেক ভেষজ ঔষধ ও হারবাল ঔষধ।

আমাদের কাছে ১০০+ এর উপর রোগের চিকিৎসা রয়েছে।

Dr. K.M Rafiq Uddin Ahmed

D.H.M.S (Dhaka) B.H.M.S(D.U)


Address

19 Shamoly Hall Market (West Side(, Mohammadpur, Dhaka 1207

Phone

+8801819-970782, 01776-291601

Chamber Time

Morning: 9Am - 12PM, Evening: 4Am - 9:30PM, Friday: 9Am - 12PM,

রোগের নাম এক নজর

ক্যান্সার পাইলস চিকিৎসা কফ-সর্দি-কাশি হেপাটাইটিস-বি মাসিক সংক্রান্ত জটিলতায়
জলবসন্ত হ্যালুসিনেশন পাইলস হেপাটাইটিস ফিস্টুলা পায়ের নখের ভেতরের দিকে বেড়ে ওঠার সমাধান
বাতজ্বর শিশুর যক্ষ্মা বার্ড ফ্লু অর্শ রোগ থেকে মুক্তি মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালনের অসুবিধা
অটিজম আলঝাইমার জলাতঙ্ক আগুনে পুড়লে মুখ গহ্বর এর ক্ষত বা ঘা
ঘাড়ব্যথা হাটুর ব্যথা পক্ষাঘাতগ্রস্ত বাত ব্যাথা কোমর হতে তলপেটের নিম্নাংশ পর্যন্ত ব্যথা
সোয়াইন ফ্লু চোখের যত্ন অ্যাজমা পাতলা পায়খানা বুকের জমাট বাঁধা ঘন কফ
ডেঙ্গু এলার্জিক সমস্যা মৃগীরোগ থ্যালাসেমিয়া ক্যালসিয়াম ঘাটতি প্রতিরোধে
কৃমি শ্বাস কষ্টের ইনসমনিয়া মানসিক সমস্যার লাগার ন্যায় বেদনা
হার্নিয়া স্ট্রোক ও ব্লক হলে মুখে দুর্গন্ধ হাঁপানি রোগের মেরুদন্ড, ঘাড়, পিঠ ও কোমর ব্যাথা
কফ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণের জন্ডিস রক্তশূন্যযতায় ঋতুস্রাব একবার আরম্ভ হলে তা দীর্ঘ দিন
শ্বেতী রোগ পাতলা ফায়খাননা ফিস্টুলা দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতায় যৌন সমস্যার সমাধান
ব্রাহ্মীশাক লিভারের চিকিৎসা আর্সেনিক গ্যাস্টিকের সমস্যা রক্ত স্রাবের স্থানে আঘাত
স্ট্রোক মেদ-ভুঁড়ি কমাবেন কিডনি পাথর হাপানী বা শ্বাাশকষ্ট চোখে এলার্জিক কনজাংটিভাইটিস
ত্বকের ঘা টিউমার চিকিৎসা হেপাটাইটিস ডায়রিয়া অরিশ বা মলদ্বারের ব্যথা
বাত রোগ ব্যাথা দূর করার জ্বর ব্রণ সমস্যার সমাধান বুক জালাপোড়া ও বদহজমে
কিডনি রোগের ফোড়া ব্রনের দাগ থেকে মুক্তি পুরুষের বীর্যপাত জনিত রোগের দুর্বলতা
চোখের রোগের কুষ্ঠ রোগ মাঝারি থেকে তীব্র ব্যথা সারা বছর ব্যাপী নাকের এলার্জি ঘুম কম
লার্জিক সমস্যা ইনসমনিয়া ডিসেন্টরি ভিটামিনের অবাব জনীত রোগ আঁচিল
অ্যন্টিভায়োটিকস রক্তশূন্যতা ডায়াবেটিস বাত রোগ ভিটামিনের অবাব জনীত রোগ
আঁচিল অ্যন্টিভায়োটিকস রক্তশূন্যতা ডায়াবেটিস মাথা ব্যথা ও মাইগ্রেন
খিঁচুনি ম্যালেরিয়া মিথ কোষ্ঠকাঠিন্যে ইউরিন ইনফেকশন গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালীন অবস্থায়

বর্তমানে এলোপ্যাথিক ট্রিটমেন্টের পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছে । সুস্থ্য ও স্বাভাবিক জীবন যাপন করার জন্য আপনাকে অনেক কিছু করতে হবে। শারীরিক ব্যায়ামের পাশাপাশি ডায়েট নিয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে দিনে ১ ঘণ্টা করে শারীরিক পরিশ্রম করুন। পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করুন । ঘুম যেন ঠিক থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে ।

প্রয়োজনীয় হোমিওপ্যাথিক ঔষধ থেকে শুরু করে আরও অন্যান্য তথ্যের জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন এবং সঠিক পরামর্শ নিন ।

ওষুধ খাওয়ার নিয়ম আছে, জানেন কি?

রোগ হলে সুস্থ হওয়ার জন্য ওষুধ সেবন করতে হয়। কোনো ওষুধই নিজে নিজে খাওয়া ঠিক নয়। সব সময় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করা জরুরি। তবে ওষুধ খাওয়ার সময় কিছু ভুলের কারণে এর সম্পূর্ণ উপকারিতা থেকে বঞ্চিত হই আমরা। এসব ভুল পরবর্তীকালে শরীরের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। লাইফস্টাইল-বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ে জানানো হয়েছে এই ভুলগুলোর কথা।

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ কিভাবে নির্বাচন করবেন?

হোমিওপ্যাথি একটি লক্ষণ ভিত্তিক চিকিৎসা বিজ্ঞান। মনে রাখতে হবে যে, রোগের লক্ষণগুলোই হলো রোগের প্রকৃত পরিচয় পাওয়ার একমাত্র রাস্তা। তাই রোগের শারীরিক লক্ষণসমূহ, মানসিক লক্ষণসমূহ এবং রোগীর ব্যক্তিগত লক্ষণসমূহ বুঝতে না পারলে কিংবা গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণগুলি সংগ্রহ করতে না পারলে, সঠিক ঔষধ নির্বাচন করা সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে হাজার বার ঔষধ পাল্টিয়ে এবং হাজার ডোজ ঔষধ খেয়েও সামান্য ছোটখাট রোগও সারানো যায় না। আবার মারাত্মক অসুখ-বিসুখ কিংবা অনেক বছরেরও পুরনো রোগ-ব্যাধিও মাত্র এক ডোজ ঔষধে নির্মূল হয়ে যায়, যদি লক্ষণের সাথে পুরোপুরি মিলিয়ে ঔষধ দেওয়া যায়।



রোগের নাম নয়, বরং রোগ এবং রোগীর সমস্ত লক্ষণসমূহের উপর ভিত্তি করে ঔষধ নির্বাচন করতে হবে। কারণ হোমিওপ্যাথিতে রোগের নামে কোন ঔষধ নাই। একই রোগের জন্য সব রোগীকে একই ঔষধ দিলে কোন কাজ হবে না। যেমন ধরুন ডায়েরিয়ার কথা, ডায়েরিয়ার সাথে যদি পেটে ব্যথা থাকে তবে এক ঔষধ আর যদি পেটে ব্যথা না থাকে তবে অন্য ঔষধ। ডায়েরিয়ার ফলে যদি রোগী দুর্বল হয়ে পড়ে তবে এক ঔষধ আর যদি দুর্বল না হয় তবে অন্য ঔষধ। ডায়েরিয়া শুরু হওয়ার কারণের ওপর ভিত্তি করেও ঔষধ ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে এবং ব্যথা বা পায়খানার রঙ, গন্ধ, ধরণ বা পরিমাণের ওপর ভিত্তি করেও ঔষধ ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে।

আপনার রোগের লক্ষণসমূহ যে-
ঔষধের মধ্যে সবচেয়ে বেশী পাওয়া যাবে, সেটি হবে আপনার উপযুক্ত ঔষধ। মনে করুন আপনার জ্বর হয়েছে ; যদি দেখেন যে আপনার জ্বরের দুইটি লক্ষণ ব্রায়োনিয়া ঔষধটির সাথে মিলে যায়, অন্যদিকে তিনটি লক্ষণ বেলেডোনা ঔষটির সাথে মিলে যায়, তাহলে বেলেডোনাই হবে আপনার উপযুক্ত ঔষধ। আবার শারীরিক লক্ষণের চাইতে মানসিক লক্ষণের গুরুত্ব বেশী। কাজেই যদি দেখেন যে, আপনার শারীরিক লক্ষণসমূহ রাস টক্স ঔষধটির সাথে মিলে যায় কিন্তু মানসিক লক্ষণ একোনাইট ঔষধটির সাথে মিলে যায়, তাহলে একোনাইট ঔষধটি-ই আপনার খাওয়া উচিত। হোমিওপ্যাথিতে একবারে একটির বেশী ঔষধ খাওয়া নিষিদ্ধ।


মনে করুন, আপনার আমাশয় হয়েছে। তো আমাশয় হলে সাথে পেট ব্যথাও থাকে এবং কয়েকবার পায়খানা করলে শরীরে দুর্বলতাও এসে যায়। এক্ষেত্রে এলোপ্যাথিক ডাক্তাররা আপনাকে তিনটি ঔষধ দিবে; একটি আমাশয়ের জন্য, একটি পেটব্যথার জন্য এবং স্যালাইন দিবে দুর্বলতার জন্য। কিন্তু হোমিওপ্যাথিতে যদি ঠিকমতো লক্ষণ মিলিয়ে দিতে পারেন তবে একটি ঔষধেই আপনার আমাশয়, পেট ব্যথা এবং দুর্বলতা সেরে যাবে। এজন্য তিনটি ঔষধ লাগবে না।


ভাষাজ্ঞানের অভাবে অবুঝ শিশুরা এবং পশুপাখিরা তাদের অনেক কষ্টদায়ক রোগ লক্ষণের কথা বলতে পারে না। রোগের যন্ত্রণায় বেঁহুশ ব্যক্তিও তাদের কষ্টের কথা বলতে পারে না। এইসব ক্ষেত্রে আমাদেরকে বুদ্ধি খাটিয়ে রোগীর লক্ষণসমূহ আন্দাজ করে নিতে হবে। প্রতিটি রোগের সাথে যতগুলো ঔষধের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে, তার সবগুলো প্রথমে পড়ে নিন এবং তারপর যে ঔষধটি আপনার রোগ লক্ষণের সাথে সবচেয়ে বেশী মিলে যায়, সেটি খাওয়া শুরু করুন।


হোমিও চিকিৎসার আরেকটি অসুবিধা হলো ঘনঘন রোগের লক্ষন পরিবর্তন হয়ে যায় এবং তখন ঔষধও পরিবর্তন করতে হয়। যেমন ধরুন, আপনি জ্বরের জন্য লক্ষণ অনুযায়ী ব্রায়োনিয়া (গলা শুকনা, পায়খানা শক্ত) খেলেন। দুয়েকদিন বা দুয়েকবার খাওয়ার পর দেখলেন যে, আপনার জ্বর অর্ধেক ভালো হয়ে গেছে এবং জ্বরের লক্ষণ পাল্টে গিয়ে সালফারের লক্ষণ (পায়ের তালুতে জ্বালাপোড়া) এসে গেছে।


আবার দুয়েকদিন বা দুয়েকবার সালফার খাওয়ার পর দেখলেন যে, আপনার জ্বর বারোআনা ভালো হয়ে গেছে এবং জ্বরের লক্ষণ পাল্টে গিয়ে মার্ক সলের লক্ষণ (রাতে বৃদ্ধি, প্রচুর ঘাম, মুখে দুর্গন্ধ) এসে গেছে। আবার দুয়েকদিন বা দুয়েকবার মার্ক সল খাওয়ার পর দেখলেন যে, আপনার জ্বর ষোলআনা ভালো হয়ে গেছে ; কাজেই ঔষধ পুরোপুরি বন্ধ করে দিন। হ্যাঁ, এমন ঘটনা প্রায়ই ঘটতে দেখা যায়। কাজেই ঔষধ খাওয়ার পাশাপাশি আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে যে, রোগের লক্ষণ পাল্টে গিয়ে অন্যকোন ঔষধের লক্ষণ এসে গেছে কিনা। সেক্ষেত্রে অবশ্যই লক্ষণ অনুযায়ী নতুন অন্যকোন ঔষধ খাওয়া শুরু করতে হবে।

জার্মানদের হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আস্থা

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার প্রতি অগাধ বিশ্বাস মার্টিনা ফ্লাইশমানের৷ যে কোন অসুখ বিসুখই হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের কাছে যান তিনি৷ ছেলের চিকিৎসা করাতে গিয়েই প্রথম হোমিওপ্যাথির সংস্পর্শে আসেন তিনি৷ অনেক জার্মানই এখন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার দিকে ঝুঁকছেন মার্টিনা ফ্লাইশমানের ছেলে হাইপারঅ্যাকটিভ রোগে ভুগছিল, অর্থাৎ স্থির থাকতে পারতোনা সে৷


ডাক্তার তাকে মানসিক ব্যাধির ওষুধ সাইকোট্রপিক'এর প্রেসক্রিপশন দেন৷ এতে আতঙ্কিত হয়ে ওঠেন মার্টিনা৷ তখন হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার কথাটা তাঁর মাথায় আসে৷ এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমার ছেলের রোগের লক্ষণগুলো দেখে চিন্তিত হয়ে উঠি আমরা৷ সাইকোট্রপিক ওষুধ ‘রিটাল' শুধু রোগের লক্ষণগুলি চেপে রাখতে পারে, সারাতে পারেনা৷ হোমিওপ্যাথি তাকে ভাল করে দিয়েছে৷''

আমাদরে কাছে ১০০+ এর উপর রোগরে চকিৎিসা আছে ৷

Our Medical Centers are here to help

animated-shopping-cart-image-0016